Uncategorized

গ্রামে লোডশেডিং হচ্ছে ১০ ঘণ্টাও

কুষ্টিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার এস এম নাসির উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, প্রতি ঘণ্টায় চাহিদার তুলনায় অর্ধেক বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে।

গাজীপুর পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি থেকে প্রতিদিন বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৪৬২ মেগাওয়াট। তার বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ মেগাওয়াট। গাজীপুর পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি-১–এর উপমহাব্যবস্থাপক (টেকনিক্যাল) জাহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, সোমবার দুপুর পর্যন্ত ৩৯ শতাংশ লোডশেডিং রয়েছে।

দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ জানায়, ১১০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ মেগাওয়াট।

খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক মো. জিল্লুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, সরবরাহে ৩০ শতাংশ ঘাটতি থাকছে। মাঝেমধ্যে আরও বেড়ে যায়।

ওজোপাডিকোর নির্বাহী পরিচালক (পরিচালন) মোহা. শামছুল আলম জানান, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা শহর ও ২০টি উপজেলা শহর এলাকায় ঘাটতি ছিল ১৫৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

রাজশাহীতে একদিকে অতিরিক্ত লোডশেডিং, অন্যদিকে অব্যাহত তাপপ্রবাহ। রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার নওপাড়া গ্রামের আজিজুল ইসলাম বলেন, রাতে দিনে মিলে ১২ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ থাকছে না। একবার গেলে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং থাকছে। রাতে ঘুমের কষ্ট হচ্ছে।

রাজশাহী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মহাব্যবস্থাপক রমেন চন্দ্র রায় বলেন, চাহিদার তুলনায় ঘাটতি রয়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত।

Related Articles

Back to top button