Uncategorized

কঠিন সময়ে আশার বাজেট | প্রথম আলো

আগামী বাজেটে বেশির ভাগ আয়কর রিটার্ন জমাকারীকে ন্যূনতম দুই হাজার টাকা কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আসছে। সঞ্চয়পত্র কেনা, ক্রেডিট কার্ড নেওয়াসহ ৪৪ ধরনের সেবা নিতে আয়কর রিটার্ন জমার রসিদ লাগবে।

ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের কিছুটা স্বস্তি দিতে বার্ষিক করমুক্ত আয়সীমা তিন লাখ টাকা থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকায় উন্নীত করার ঘোষণাও থাকতে পারে। জমি-ফ্ল্যাট কেনাসহ বাড়তে পারে ৫০ ধরনের মাশুল। এ ছাড়া ভ্রমণ কর বাড়তে পারে।

সিগারেট, কলম, প্লাস্টিকের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, টিস্যু, ন্যাপকিন, দেশীয় কোম্পানির মুঠোফোন উৎপাদন পর্যায়ে বাড়তি শুল্ক-কর আরোপ হতে পারে। দ্বিতীয় গাড়ি কিনলে কার্বন করের মতো বাড়তি কর দিতে হতে পারে। বর্তমান তিন কোটি টাকার বেশি সম্পদ থাকলে করের ওপর সারচার্জ দিতে হয়। এই সম্পদের সীমা বাড়িয়ে চার কোটি টাকা করা হতে পারে।

এবার প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে সর্বজনীন পেনশন চালুর ঘোষণা দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী।

ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাজেট নিয়ে প্রথম আলোকে বলেন, একদিকে নির্বাচনী বছর, আরেকদিকে অর্থনীতিতে অনেক নেতিবাচক দিক। ব্যয় যেভাবে বাড়ছে, আয় সেভাবে নয়। আয় করতেই হবে, কিন্তু সে বাস্তবতা কম। ফলে এবারের মতো বহুমুখী চ্যালেঞ্জ পরিস্থিতি দেখা গেছে কমই।

Related Articles

Back to top button