আমি নতুন ChatGPT 4 ব্যবহার করছি এটি অত্যন্ত শক্তিশালী!

চার জিপিটির নতুন বর্ষান জিপিটি ফোর অলরেডি লঞ্চ হয়ে গিয়েছে এবং অনেকেই ধারণা করছে এই জিপিটি থ্রি থেকে জিপিটি ফোরের পাওয়ার এটলিস্ট একশো গুণ বেশি অনেকে বলছে এটা পাঁচশো গুন বেশি তার মানে সামওয়ার অ্যারাউন্ড হান্ড্রেড টাইমস টু ফাইভ হান্ড্রেড টাইমস মোর পাওয়ারফুল
এখন কিছুদিন আগে থেকেই আপনারা অনলাইনে এই ছবিটা হয়তো সবাই দেখেছেন. যেখানে বলা হচ্ছে জিপিটি থ্রি এর যে প্যারামিটার আছে সেটা হান্ড্রেড অ্যান্ড সেভেন্টি ফাইভ বিলিয়ন. মানে হান্ড্রেড অ্যান্ড সেভেন্টি ফাইভ বিলিয়ন প্যারামিটারস অফ ডেটার ওপরে ট্রেইন করা হয়েছে. যেটা জিপিটি ফোরে গিয়ে অনেকেই বলছে এক ট্রিলিয়ন. অনেকে বলছে একশো ট্রিলিয়ন. সো. সামওয়ার ইন বিন
সামরিক ইন বিটুইন ওয়ান ট্রিলিয়ন টু হান্ড্রেড থ্রিলিয়ন প্যারামিটারের উপর ট্রেন করা হয়ছে জিপিটি ফোরকে. যদিও এক্স্যাক্ট অ্যামাউন্টটা বর্তমান সময়ে ওপেন ইয়ই বলেনি. বাট ফিউচারে ডেফিনেটলি আমরা জানতে পারবো. স্যাট ব্যাপার হচ্ছে জিপিটি ফোর এখন সবাই পাবলিকলি ইউজ করতে পারছে না. শুধুমাত্র যারা জিপিটি
চার্জিবিটি প্লাস সাবস্ক্রিপশন তারা ইউজ করতে পারছে এবং আমি কিনেছি. সো আমার কম্পিউটার স্ক্রিনে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন. জিবিটি প্লাস এবং এই যে মডেল জিপিটি ফোর. সো আমরা এখন একটু দেখবো জিপিটি থ্রি থেকে জিপিটি ফোরটা আসলেই কতটুকু পাওয়ারফুল
মূল ভিডিওতে যাওয়ার আগে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই আমাদের আজকের ভিডিও স্পনসর ফ্লেক্সি গাই ডট কমকে. ফ্লেক্সি গাই একটা মার্কেট প্লেস. যেখান থেকে আপনারা বাংলাদেশের সব কয়টা মোবাইল ফোন কেরিয়ারের মিনিট বান্ডেল এবং ডেটা বান্ডেল কিনতে পারবেন খুব সস্তায়
ইউজারলি আপনার ওই কেরিয়ারের অ্যাপে কিংবা কোড ডায়াল করে আপনারা যেই প্যাকেজটা কিনতেন লেটস এ তিনশো টাকায় সেটা আপনারা হয়তো তাদের কাছ থেকে আড়াইশো টাকায় বা দুশো সত্তর টাকায় পেয়ে যাবেন তার মানে একটা বড় ধরণের ডিসকাউন্ট আপনারা সেখানে পাবেন বিভিন্ন ধরনের অফার বান্ডেল ডেটা মিনির টক টাইম এই জিনিসগুলো যদি আপনারা সহজে সস্তায় কিনতে চান তাহলে
ভিজিট করুন. ফ্লেক্সি আই ডট কম. আমি ডেসক্রিপশনে লিংকটা দিয় দিচ্ছি. অর রাইট. প্রথমেই আমরা যদি এখান থেকে মডেলে ক্লিক করি তাহলে তিনটা মডেল এখানে দেখতে পাচ্ছেন. একটা ডিফল্ট থ্রি পয়ন্ট ফাইভ. একটা লেগিসি থ্রি পয়েন্ট ফাইভ. আরেকটা হচ্ছে জিপিটি. ফোর. ওয়ল থ্রি পয়েন্ট ফাইভ যেটার ডিফল্ট আছে. এতে যদি যান তাহলে প্রথমে আছে রিজনিং. তার মানে কতটা
কতটুকু আসলে কতটুকু হিউম্যান লাইক ক্যাপাবিলিটিস রাখে সেটা হচ্ছে তিন দাগ. আর স্পিড ছিল একদম ফুল. আর কনসাইজনেস ছিল হচ্ছে মাত্র দুই ভাগ. আমরা যদি এই জিপিটির লেগিসি ভার্সনটা দেখি তাহলে সেটাতে কনসাসনেস এক দাগ স্পিড ছিল. দুই দা
ছিল দুই দাগ. আর ছিল তিন দাগ. আর জিপিটি ফোরে আমরা দেখতে পাচ্ছি. রিজনিং একদম ফুল. স্পিড কমে গিয়েছে. আস্তে আস্তে এটা নাকি ইমপ্রুভ হবে বলেছে. এবং কোন সাইজনেসও ইমপ্রুভ হয়েছে. তার মানে আগের চাইতে পাওয়ারফুল. বাট রিয়েল লাইফে আসলে এটা কতটা বোঝা যায়. সো আমরা একটা
দুটো পার্সেন্টই দেবো. সো ডিফোল ট্রিপার ফাইভ যেটা. এটাতে আমি একটা কমান্ড লিখছি. লেটস এ কমেন্টটা হচ্ছে অ্যা একটা কোড লিখবো. একটা অ্যাপ লিখবো আমরা. রাইট মি অ্যান্ড অ্যান্ড্রয়েড কোড. টু ক্যাল্কুলেট এজ
calculate বানাতে হয় না, calculate age আ also calculated. আচ্ছা. এইটুকু দিলাম আমরা. অলসো অ্যা গিভমি গিভমি আসতে পাই
step guide on how to belate. I am new top development. Okay. Okay so এই হচ্ছে কমেন্টটা
রাইট মেন অ্যান্ড্রয়েড কোড টু ক্যালকুলেট এজ অলসো গিভ মি অ্যা স্টেপ বাই স্টেপ গাইড অন হাউ টু বিল দিড আই এম নিউ টু অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট. তার মানে আমাকে একটা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করে দিতে বলেছি এবং সেটা কিভাবে বিল্ড করতে হবে স্টেপ বাই স্টেপ প্রসেসটাও বলে দিতে. আমি বললাম. তো এটাকে আমি কপি করি. আমরা যেহেতু জিপিডি থ্রি কে জিজ্ঞাস করছি. এরপরে জিপিটি ফোরকে জিজ্ঞাস করে দেখবো যে আদৌ কোন ইমপ্রুভমেন্ট আসে কিনা
এবার আমি সেন্ড করে দেই. সেন্ড করে দেওয়র সাথে সাথে এখানে অর রাইট সেন্ড করার সাথে সাথে এই রিপ্লাইটা আসলো যেখানে চার্জিপিটি প্রথমে একটা কোড লিখেছে. প্রবাবলি এটা একটা জবা কোড
লেখার পরে কিন্তু ইন্সট্রাকশান দিয়েছে যে ওপেন অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও ক্রিয়েট নিউ প্রজেক্ট. অ্যান্ড দেন গিভ ইউ প্রজেক্ট. অ্যান্ড নেম, চুজ এ লোকেশন টু সেভ ইট. ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা. এরকম একটা ইন্সট্রাকশান দিয়েছে. সো এই হচ্ছে জিপিতে থ্রি পয়েন্ট ফাইভের রেসপন্স
এবার আমরা সেম কমান্ডাই জিপিটি ফাইভকে দিয়ে দেখবো যে আসলে সরি জিপিটি ফোরকে দিয়ে দেখবো সে আসলে কেমন রেসপন্স করে. সো আমরা চ্যাট ডট ওপেনে আই. এখানে আরেকটা ট্যাব ওপেন করছি যেন আমরা ইউনারেস পোস্টটা মেলাতে পারি. সো এখান থেকে আমি জিপিটি ফোর্স সিলেক্ট করছি. করার পরে আমি আমাদের যে কমেন্টটা ছিল সেটাকে পেস্ট করে দিচ্ছি এখানে
মানে সেম কমান্ড. এবার আমি যদি এন্টারপ্রেস করি তাহলে দেখি জিপিটি ফোর কেমন রেসপন্স দেয়. ডেফিনেটলি জিপিটি ফোর জিপিটি জিরো পয়েন্ট ফাইভ থেকে একটু স্লো রেস্পন্স দেবে. সো আমরা একটু সময় দিই
অল রাইট. অনেকক্ষণ সময় নিল জিপিটি ফোর আনসারটা দিতে. বাট আই ক্যান অলরেডি সি. যেটার আনসারটা আগেটার তুলনায় অনেক লং হয়েছে. সো আমরা একটু ডিফারেন্সেসটা দেখি. সো প্রথমে আপনারা জিপিটি থ্রিতে খেয়াল করেন. এটা বলছে সিওর. আই ক্যান হেল্প ইউ উইথ দ্যাট
একটা কোড দিয়েছে যেটার উপরে সিএসসি সার্ফ লেখা. আচ্ছা এটা সি সার্পড দিয়েছে. জবা কোটনা. সরি মাই মিস্টেক. আমি জবা. জবা বলি না. এখানে সি শার্ট দিয়েছে. তো এখানে দিসে সে ওপেন অ্যান্ড অ্যান্ড্রয়েড কোড অ্যান্ড ক্রিয়েট অ্যা প্রোজেক্ট
ওকে. ব্লা ব্লা ব্লা ব্লান্ড এন্ড ওপেন নিউ অ্যাক্টিভিটি ডট জাবা. যাবার ভেতরে সিস অফ আসলে কাজ করবে কিনা. আই হ্যাভ নো আইডিয়া. এটা কিভাবে কাজ করেছে. অ্যাপ ডেভেলপমেন্টে আমি আসলেই নতুন. মানে আমি অলরেডি কনফিউজড হয়ে গেছি. যে এইখানে সি সার্ভ কোড দিয়েছে. দেওয়ার পরে এখানে বলতেছে ডরজা বা ফাইলের ভিতরে রাখতে. সো এখানে
এখানে আমি অলরেডি কনফিউজ যারা এক্সপার্ট আছেন তারা একটু জানান যে এটা কাজ করবে কিনা মানে আমি আনসারটা রাইট কিনা অ্যান্ড দেন অ্যা মেইন এইটার ভেতরে ক্যালকুলেট এইচ ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা. এইখানে একটা আটটা স্টেপের একটা
সুন্দর ইনস্ট্রাকশন আঃ জিপিটি থ্রি পয়েন্ট ফাইভ দিয়ছে কিন্তু আমি একজন নতুন অ্যাপ ডেভেলপের হিসেবে অ্যাপ ডেভেলপর না মানে একদমই অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের নতুন হিসেবে আমি মোটেও এই জিনিসটা ফলো করতে পারবো না স্টেপ বাই স্টেপ গাইডটা. আমি যদি এইবার জিপিটি ফোরের আনসারটা দেখি আই ক্যান অলরেডি সি ইটস মাইলস বেটার. নাম্বার
নাম্বার ওয়ান ইনস্টল অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও. তার মানে প্রথমে আমাকে অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও সফটওয়্যারটা ইন্সটল করতে হবে এবং সেই ইন্সটলেশনের ডাউনলোডের লিংকটা পর্যন্ত এখানে দিয়ে দিয়েছে. দেখতে পাচ্ছেন. এরপরে ক্রিয়ট নিউ প্রজেক্ট. এমটি একটি অ্যাক্টিভিটি, ক্লিক নেক্সট. মানে একদম ইনডিটেল. কনফিডেন্সিভ ডিটেল দিয়ছে এখানে
অ্যাপের নাম কি দিতে হবে? কোন ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট করতে হবে. অ্যান্ড দেন এডিট লে আউট. এখান থেকে. আচ্ছা. এখানে একটা এক্সিমাল ফাইলো দিয়েছে. এটা কিন্তু জিপিটি থ্রি দেয়নি. আমি জানি না এক্সেমাল ফাইল ছাড়া কি অ্যান্ড্রোয়েড অ্যাপ ডেভেলপ করা যায় কিনা
আই ডোন্ট থিঙ্ক সো এখানে ডেফিনেটলি চার জিপিটি থ্রি অলরেডি একটা মেজর জিনিস মিস করে ফেলেছে. এখানে দুই ধরনের কোড দিয়েছে. একটা হচ্ছে এক্স এমএল আর তার নিচে হচ্ছে জাভা. সো আই থিঙ্ক এক্সেমেল এবং জাভার কম্বিনেশানেই হচ্ছে অ্যাপ হয়. এক্সেমেলটা প্রবাবলি লে আউট এন্ড আ যাওয়াটা হচ্ছে মেইন যেই
activities গুলো হবে সেগুলো. সো এখানে অলরেডি জিপিটি থ্রি কিন্তু পিছায় আছে. সেই সাথে এখানে দেখেন ইন্সট্রাকশন গুলো স্টেপ বাই স্টেপ এমন ভাবে দিয়েছে যে এডিট লে আউট এ এই কোডটা বসান. এরপরে নেক্সট ডে হচ্ছে আ জামা প্যাকেজের ভেতরে এটা বসাইতে বলছে
হুইচ ইজ রিয়েলি গুড এন্ড এখানে বলছে ডোন্ট ফরগেট টু রিপ্লেস, ইওর ডট প্যাকেজ নেম, উইথ দা প্যাকেজ নেম ইউ চুজ, ডিউরিং দা প্রজেক্ট, ওকে, সো প্রথমে প্রজেক্ট ক্রিয়েট করার সময় যে আমি নামটা দিয়েছি, সেই নামটা যেন আমি কোডের মধ্যে রিপ্লেস করি কারণ কোডের মধ্যে আ প্যাকেজ ডট ইওর এখানে প্যাকেজ নেম টাকে এডিট করতে হবে, সামথিং
থিং লাইক দ্যাট. আই থিঙ্ক এটাই বলেছে. কোড নিয়ে আনার. তেমন কোন এক্সপেরিয়েন্স নেই. বাট দেখুন আপনি যদি চার্জেবিটি থ্রি পয়েন্ট ফাইভ এবং ফোরের মধ্যে ডিফারেন্সটা দেখেন. অলরেডি কিন্তু একটা হিউজ ডিফারেন্স. সো ডেফিনেটলি যেটা ক্লেম করছে হান্ড্রেড টাইমস মোর পাওয়ারফুল. ইন
হয়তো বা সাধারণ ইউজাররা সবসময় এক্সপিরিয়েন্স করতে পারবে না. বাট ইন দ্যাফটেড ডেফিনেটলি সেই ডিফারেন্সেসগুলো আছে. ওকে. এইবার আমি আপনাদেরকে একটু বলি যে চ্যারিটিবিটি ফোর আসলে কতটুকু পাওয়ারফুল বলে ওপেনে আই দাবি করছে এবং কি কি নতুন ফিচার আছে
নাম্বার ওয়ান হচ্ছে জিপিডি থ্রি পয়েন্ট ফাইভ ইমেজ বা ই অডিও ভিডিও এগুলো রিকোব্রেস করতে পারতো না কিন্তু জিপিটি ফোর এখন ইমেজ রিকোগনাইজ করতে পারবে এবং ফিউচারে যে বাসনগুলো আসবে সেগুলো হয়তো অডিও ভিডিও রেকগনাইজ করতে পারবে এখন যদিও আমাদেরকে যেটা দেওয়া হয়েছে মানে প্লাজমাশনে সেটা একটা ডেমো ভার্সন এখানে
ঘন্টাই মাত্র একশো সার্চ করা যায় এর বেশি করা যায় না. সো এইটার মধ্যে আবার ইমেজ সার্চের অপশনটাও এখনো পর্যন্ত দেয় নাই. কিন্তু ডেভেলপের কনফারেন্সে জিপিটি ফোরের যেই অ্যানাউন্সমেন্টটা করেছিল সেখানে কিন্তু তাঁরা ইমেজ সার্চ করে দেখিয়েছে. আমি আপনাদেরকে কিছু স্যাম্পেল দিয়ে দিই. সো এই ইমেজ সার্চ আসলে কি কি কাজে লাগতে পারে
ফর এক্সাম্পল একদমই বেসিক ইউজ. আপনার ফেসবুকে একজন ফ্রেন্ড একটা মিম শেয়ার করল. কিন্তু আপনি সেই মিমটার কন্টাক্টস বুঝতেছেন না. এই মিমটা কি আসলে আপনার হাসি পাচ্ছে না মিমটা দেখে. বাট অন্যরা সবাই হাহা রিয়ক্ট দিচ্ছে. সো আপনি সেই মিমটা ডাউনলোড করে জিপিটি ফোরকে পাঠাতে
এবং জিপিটি ফোর্স এই মিমটা সুন্দর করে এক্সপ্লেইন করে দিবে অ্যা একটা এক্সাম্পেল আমি আপনাদেরকে স্ক্রিনে দিয়ে দিচ্ছি সো এই ধরনেরই মিউজিক অগ্নিশান এটা তো একটা সিলি ইউজ কেস ছিল এর বাইরেও অনেক ইউজ কেস আছে ফর এক্সাম্পল যারা ব্লাইন্ড পিপল আছে
তারা চাইলে এই জিপিটি ফোরের মাধ্যমে কোন একটা সাবজেক্ট কোন একটা অবজেক্টের এক্সপ্লেনেশন নিতে পারে এবং খুবই ডিটেইলে সেটা এক্সপ্লেইন করে এবং এইটাই কিন্তু কনফারেন্সে দেখানো হয়েছে. আই থিঙ্ক এটা বেশ পাওয়ারফুল একটা ট্রুল. সেই সাথে জিপিটি থ্রি থেকে জিপিটি ফোরের রেসপন্সের যে লিমিট সেটাও কিন্তু বাড়ানো হয়েছে. সো
জিপিটি থ্রি সর্বোচ্চ তিন হাজার ওয়ার্ডে রেসপন্স করতে পারতো জিপিটি ফোর কিন্তু আপ টু টোয়েন্টি ফাইভ থাউজেন্ড ওয়ার্ড যে রেসপন্স করতে পারবে হুইচ মিন্স ভেরি ওয়েড অনেক বড় বড় আর্টিকেলকে সামারাইজ করে জিপিটি ফোর আপনাকে একদম একদম কনসাইজ রেজাল্ট দিতে পারবে যেটা জিপিডি থ্রি দিতে পারতো না
এবং অনেক অ্যাডভান্সড কমেন্টগুলোকে খুব সুন্দর করে জিবিটি ফোর প্রসেস করতে পারে. সো জিপিটি ফোরের আরেকটা বড় সুবিধা হচ্ছে ওপেনে আই, জিপিটি থ্রিকে কিছু জিনিস লিমিট করে দিয়েছিল. কিছু রেজাল্ট. যেমন আপনি খুব উল্টাপাল্টা প্রশ্ন করতে পারতেন. যেগুলো আপনার জন্য হার্নফুল অথবা বায়াস
ওই টাপের প্রশ্নগুলো করলে জিপিটি থ্রিকে একটু ঘোরার প্রেসারগুলো অনেক সময় আনসার দিয়ে দিত. কিন্তু জিপিটি ফোর আরো বেশি স্ট্রিক্ট হয়েছে. সো ওপেনিয়ায় যে জিনিসগুলোর আনসার চ্যারজিপিডিটিকে দিতে না করেছে সেগুলো একদমই দিবে না. আপনি যত ঘোড়ায় পেছায় বলেন না কেন? দিবে না. এবং এইটা এইটি টু পার্সেন্ট লেসলাইকলি
জিপিটি থ্রি থেকে জিপিটি ফোর এইটটি টু পার্সেন্ট লেসলাইকলি টু গিফট আনসারস দ্যাট আন নট অ্যালাউড বাই ওপেন এ আয় সেই সাথে জিপিটি থ্রি থেকে জিপিটি ফোর অ্যাটলিস্ট সিক্সটি পার্সেন্ট লেস রং আনসার দেবে রং আনসার বলতে বোঝাচ্ছি মেইগা বান্সার
এই চেক জিপিটি বা এ ওয়ার্ল্ডে হেলিসিনেশন নামে একটা ওয়ার্ড আছে যে এই ইআই গুলো অনেক সময় হালুসনেট করা এবং মেড অফ আনসার্ট দিয়ে দেয় সো জিপি থ্রি থেকে জিপিটি ফোর সিক্সটি পার্সেন্ট লেস প্রণ টু দিস রং আনসারস সেই সাথে জিপিটি ফোর জিপিটি থ্রি থেকে ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেশনে অনেক আপগ্রেড হয়েছে তার মানে আগে যে পরি
এই ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেট করতে পারতো এবং বাংলায় তো খুবই অদক্ষ জিপিরে থ্রি জিপিটি ফোরটা স্লাইটলি বেটার হয়েছে বাংলায় কিন্তু অন্যান্য অনেক ল্যাঙ্গুয়েজ আছে একটু জনপ্রিয় ল্যাঙ্গুয়েজ যেগুলোতে ফার মোর ইমপ্রুভ হয়েছে জিপিটি ফোর এখনো পর্যন্ত যে হান্ড্রেড পার্সেন্ট হয়েছে তা না বাট ইমপ্রুভমেন্ট জিপির থ্রি থেকে ভালোই নোটিশেবল
এখন প্রশ্ন হচ্ছে আসলে কি জিপিডি ফোর জিপিডি থ্রি থেকে ফাইভ হান্ড্রেড টাইমস মোর পাওয়ারফুল. হ্যাঁ. এইটা যদি আপনি এনথিওরি বা টেকনিক্যাল ট্রান্স এ বলেন তাহলে ডেফিনেটলি পাওয়ারফুল. কারণ যে পরিমাণে ডেটাতে জিপিটি থ্রি ট্রেন হয়েছে. তার চাইতে অনেক গুণ বেশি ডেটা দিয়ে জিপিটি ফোর ট্রেন হয়েছে
বাট আমরা যারা জেনারেল ইউজার আছি চার্জিপিটির তারা হয়তো বা এই ডিফারেন্সটা খুব একটা নোটিশ করবো না কারণ এটা যে মেইন ম্যাকানিজম সেটা আগের মতোই আছে. সো ফাইভ হান্ড্রেড টাইমস মোর পাওয়ারফুল যে ওয়ার্ডটা সেটা আসলে ওই টেকনিক্যাল ডিটেলের বেলাতেই বেশি অ্যাপ্রিয়ড হয়
নোটিশেবল ডিফেন্সেস গুলো আপনারা পাবেন এই ধরনের কিছু কমপ্লিকেটেড কমান্ডে যেখানে অনেক কমপ্লিট ডিটেলস দেওয়া দরকার এখন আর একটা সাইড পেপার বলি আপনাদেরকে জানা গেছে মাইক্রোসফ্ট তাদের বিং এ প্রথম থেকেই জিপিটি ফোর ব্যবহার করছিলো
কিন্তু প্রতিবারই বলছিল যে হ্যাঁ আমরা নেক্সট জেনারেশনের চার্জিপিটি ইউজ করছি আমাদের বিংস আছে. দ্যাট ইজ ট্রু. তারা এতদিন পর্যন্ত জিপিটি ফোরই ব্যবহার করছিল. যেটা আমরা এক্সেস পাই নাই. তো আপনারা যারা এতক্ষণ একটু হতাশ হয়ে গিয়েছিলেন যে জিপিটি ফোর এক্সপিরিয়েন্স করতে পারবেন না. তাঁরা এইজ ব্রাউজার ওপেন করে বিং ডট কমে যান
যান. যাওয়ার পরে উপরে যে চ্যাট অপশনটা আছে সেখানে যান. যদি আপনার এখানে না থাকে তাহলে আপনাকে ওয়েট লিস্টে ক্লিক করে ওয়েট করতে হবে. একটু সময়. এখন ওয়েট করা লাগে না. ক্লিক করার সাথে সাথে দেখি যে দিয়ে দেয়. চ্যাটে গিয়ে আপনি একটা চ্যাটবক্স পাবেন. একজাকলি চার্চেপিটির মতো. এবং সেটাকে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন এবং ওইটা কিন্তু চার জিপিটি
ফোর. এবং বিং এর আরেকটা এক্সট্রা ফ্যাসিলিটি আছে. সেটা হচ্ছে বিং এজেপিটির ভার্সনটা অ্যাড করা আছে. সেটা কিন্তু ইন্টারনেটে কানেক্টেড. অন দি আদার হ্যান্ড জিপিটি ফোর. যেটা আমি এক্সপিরিয়েন্স করছি. ওপেনিয়ার ওয়েবসাইটে. এটাতে কিন্তু ইন্টারনেট কানেক্টেড না
এটা দুই হাজার একুশ সালের সেপ্টেম্বরের যে ডেটাগুলো আছে এর আগ পর্যন্ত সকল আপডেটের ডেটা এটার কাছে আছে. দুই হাজার একুশের সেপ্টেম্বরের পরের কোন ডেটা কিন্তু. জিপিটি থ্রি এর কাছেও নেই. জিপিটি ফোরের কাছেও নেই. সো আপনি যদি জিজ্ঞেস করেন দুই হাজার বাইশ সালের সেরা স্মার্টফোন কোনটি? জিপিটি থ্রি কিন্তু আনসার দিতে পারবে না
জিপিটি ফোরও পারবে না কিন্তু বিং এ গিয়ে যদি আপনি সেম কোশ্চেনটাই করেন তাহলে সেটা কিন্তু আনসার দিতে পারবে. ওল তো ক্যারেক্টার আনসার সবসময় দেয় না. এখনো পর্যন্ত ভুল আনসার দেয়. জিপিটি ফোর অনেক ভুল আনসার দেয়. সেটা বিং সার্চ করলেই আপনারা বুঝে যাবেন. এখনো পর্যন্ত পারফেক্ট হয়নি. পারফেকশানের ধারে কাছেও যায় নি
বাট ইমপ্রুভমেন্টটা ডেফিনেটলি অনেকদূর এসছে. সো এটার ফুল ব্লন ভার্সনটা যখন লঞ্চ হবে যখন ইমেজ রিকোগনেশান আসবে. আই থিঙ্ক ইমেজটা টেস্ট করা. আমার অনেক ইচ্ছা. ইমেজ কিভাবে এক্সপ্লেইন করে সেটা.