বজ্রপাত থেকে রক্ষায় সুনামগঞ্জে ১৮টি লাইটেনিং এরেস্টার টাওয়ার স্থাপন Sunamganj Lightning Arrester

বজ্রপাত থেকে রক্ষায় সুনামগঞ্জে ১৮টি লাইটেনিং এরেস্টার টাওয়ার স্থাপন Sunamganj Lightning Arrester
সুনামগঞ্জেই প্রতি বছর মার্চ থেকে জুলাই মাসে হাউর এলাকায় বজ্রপাতে অনেক এলাকায় কৃষক, শ্রমিক ও জেলে হতাহত হন. বজ্রপাতে মৃত্যু ঠেকাতে খরচার ও দেখার হাওরের উন্মুক্ত প্রান্তরে চল্লিশ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট lightining agister tower স্থাপন করা হচ্ছে।
প্রতিটি টাওয়ার একশো সাত মিটার রেডিয়াসে থাকা মানুষ, পশুপাখি, গাছপালা ও গবাদি পশুকে বজ্রপাতে মৃত্যু থেকে রক্ষা করবে. তুরস্কের তৈরী প্রতিটি ডিভাইসে রয়েছে কপারশিপ, জংশন বক্স, ডিজিটাল কাউন্টার, ডিভাইস সহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস.
প্রতিটি টাওয়ার মাত্র ষাট মাইক্রো সেকেন্ড সময়ের মধ্যে আকাশী হওয়া বজ্রপাতকে মাটিতে টেনে নিয়ে আসবে. তাই স্থানীয় কৃষকদের দাবি সব এলাকায় বজ্র নিরোধ, দন্ড স্থাপন করা হোক।
পদার্থ বিশেষজ্ঞরা বলছেন হাওর এলাকা, জলাশয় ও মেঘালয় পাহাড় বেষ্টিত এলাকায় বজ্রপাত বেশি হয়. জেলা প্রশাসক বলছেন আগামীতে আরো বেশি বজ্র নিরোধ দণ্ড স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে. Global warming একটা major issue. প্রতিনিয়ত গাছ কেটে যা আমরা নষ্ট করছি. আর বনাঞ্চল নষ্ট করছি. এটাও বজ্রপাতের একটা বিরাট কারন।
আমরা বিশেষ কারণে পড়তে হবে সাথে আলাপ করবো যাতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক দন্ড সুনামগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষ করে হাওর গুলাতে স্থাপন করা হয়। চলতি বছর সুনামগঞ্জ সদর বিসম্ভরপুর তাহিরপুর জামালগঞ্জ ধর্মপাশা ও সাল্লা উপজেলার হাউর এলাকায় আঠারোটি লাইটিং অ্যারেস্টের টাওয়ার স্থাপন করেছে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়. প্রতিটি দন্ড স্থাপনে ব্যয় হয়েছে ছয় লাখ টাকা।